শেষ কবে চিঠি লিখেছ, তোমার মনে আছে? হয়তো অনেক দিন হয়ে গেছে, তাই না? তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে, আমরা ক্ষুদেবার্তা আর ই-মেইল করতেই বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করি, তাই হয়তো হাতে লেখা চিঠির উপযোগিতাও দ্রুত হ্রাস পেয়েছে এবং অনেকটা অপ্রচলিত করে তুলেছে। সে সাথে, হাতে লেখা চিঠির শৈল্পিক মূল্যায়নও আমাদের কাছে যেন কমে গিয়েছে। ডিজিটাল মাধ্যমে যোগাযোগকে সহজ এবং আরও সহজলভ্য করেছে বটে, কিন্তু কেউই তা অস্বীকার করতে পারে না যে কাগজে হাতের লেখা কতটা আবেগপূর্ণ। (তবে কাগজে হাতের লেখা কতটা আবেগপূর্ণ সেটা কেউ অস্বীকার করতে পারে না)
ভাষাশহীদদের বীরত্বপূর্ণ আত্মত্যাগের স্মরণে, ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এর সহায়তায়, ইয়ুথ অপরচুনিটিস ‘মায়ের ভাষায় হাতের লেখা’ শিরোনামে স্কুল, কলেজ, মাদরাসার শিক্ষার্থীদের নিয়ে জাতীয় হাতের লেখার প্রতিযোগিতা আয়োজন করছে। তরুণ প্রজন্মকে শহীদদের অসাধারণ অবদানের জন্য তাঁদের গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে মন থেকে চিঠি লিখতে অনুপ্রাণিত করা এবং কীভাবে এটি আজও তরুণদের অনুপ্রাণিত করছে সে সকল বিষয়ে অবগত করাই এই প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্য।
সাধারণ মাধ্যম, মাদরাসা মাধ্যম, ও ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীরা
গ্রুপ ক: ষষ্ঠ – দশম শ্রেণী
গ্রুপ খ: একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী
[email protected] এ আমাদের লিখে পাঠান। বিষয় ‘মায়ের ভাষায়, হাতের লেখা’
হ্যাঁ, আপনি পারবেন, যতক্ষণ আপনার মালিকানা আছে। আপনি আপনার নতুন কাজ জমা দিলে আমরা এটির প্রশংসা করব। এটি কোনোভাবেই রায়কে প্রভাবিত করবে না।
হ্যাঁ। তবে নিশ্চিত করুন যে চিঠিটি ১০০-১৫০ শব্দের বেশি না হয়।
অবশ্যই আপনি করতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে প্রতিবার আলাদা করে ফর্ম পূরণ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি ২টি চিঠি নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে চান। আপনাকে দুইবার ফর্ম পূরণ করতে হবে।
না, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য আপনাকে তাৎক্ষণিক হার্ড কপি জমা দিতে হবে না। পরে আমরা তুলনা করার জন্য আসল হাতে লেখা চিঠির হার্ডকপি প্রদান করার জন্য অনুরোধ করতে পারি।
ইয়ুথ অপরচুনিটিস হচ্ছে একটি বাংলাদেশভিত্তিক আন্তর্জাতিক স্টার্টআপ, যার মাধ্যমে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা, বৃত্তি, সম্মেলন, ইন্টার্নশিপ, প্রতিযোগিতা, ফেলোশিপ ইত্যাদির তথ্য জানা যায়।